মুফতী মুহাম্মদ সালমান মনসুরপুরী, (মুহাম্মদ সুলাইমান সালমান বা মুহাম্মদ সুলাইমান আল-মনসুরপুরী)(উর্দু: قاضی محمد سلیما...
মুফতী মুহাম্মদ সালমান মনসুরপুরী, (মুহাম্মদ সুলাইমান সালমান বা মুহাম্মদ সুলাইমান আল-মনসুরপুরী)(উর্দু: قاضی محمد سلیمان سلمان منصورپوری; ১৮৬৭ মনসুরপুর, পাতিয়ালা রাজ্য – ৩০ মে ১৯৩০, জেদ্দা, সৌদি আরব) ছিলেন ইসলামি পণ্ডিত, জীবনীকার এবং ইতিহাসবিদ। সুলাইমান মনসুরপুরী তিন খণ্ডে ইসলামি নবী মুহাম্মদের জীবনী রহমাতুল-লিল-আলামিন (মানবজাতির জন্য করুণা) এর জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তিনি পাতিয়ালা রাজ্যের দায়রা বিচারকও ছিলেন। প্রাথমিক ও শিক্ষাজীবনঃ সুলাইমান মনসুরপুরী ১৮৬৭ সালে মনসুরপুরে জন্মগ্রহণ করেন (পূর্বে ব্রিটিশ ভারতের পাতিয়ালা রাজ্য)।[৭] তিনি তার পিতা কাজী আহমদ শাহের কাছ থেকে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। সুলাইমান মনসুরপুরীর বাবা পাতিয়ালা রাজ্যের ডেপুটি তহসিলদার ছিলেন।[১০][১১] সতেরো বছর বয়সে সুলাইমান মনসুরপুরী পাতিয়ালার সরকারি মহিন্দ্রা কলেজ থেকে মুন্সি ফাজিল সম্পন্ন করেন এবং পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষায় প্রথম হন। শিক্ষা শেষ করে সুলাইমান মনসুরপুরী এরপর পাতিয়ালা রাজ্যের শিক্ষা, অর্থ ও বেসামরিক বিষয়ক বিভাগে যোগ দেন। তার দক্ষতার দ্বারা তিনি ১৯২৪ সালে দায়রা বিচারক হন। বংশঃ মুহাম্মদ সুলাইমান বিন কাজী আহমদ শাহ বিন কাজী বাকী বিল্লাহ বিন কাজী মুঈজুদ্দীন আহমদ। মুহাম্মদ সুলাইমানের পূর্বপুরুষ কাজী পীর মুহাম্মদ মুঘল সাম্রাজ্যের একজন বিচারক ছিলেন যার কারনে এই পরিবারের বেশিরভাগ সদস্য কাজী নামে পরিচিত ছিল। মৃত্যুঃ ১৯৩০ সালে সালমান মনসুরপুরী গোলাম রসুল মাহরের সাথে হজ্জ করতে সৌদি আরবের জেদ্দা ভ্রমণ করেন। ১৯৩০ সালে ৩০ মে হজ্জ থেকে ফেরার সময় তিনি মারা যান। রহমাতুল-লিল-আলামিন (উভয় জাহানের জন্য রহমত)
Hello eBoighar member!
Hello eBoighar member!
Hello eBoighar member!
Are you sure?
By clicking “Accept All Cookies”, you agree to the storing of cookies on your device to enhance site navigation, analyze site usage, and assist in our marketing efforts.